পরিবেশ ও জনগনের জীবন রক্ষার্থে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
- গল্প লিখেছেনঃ মোঃ জোবায়ের রহমান রাশেদ
- তারিখঃ 2017-04-21
- ভিজিটঃ 1688
দিনাজপুর
শহরের পুলহাট এলাকায় মেসার্স সোনালী ট্রেডার্সকে পেট্রো বাংলা থেকে বেশ কয়েকবার
পত্র মারফত লাইসেন্স গ্রহন করতে বলার পরও উক্ত প্রতিষ্ঠানটি লাইসেন্স গ্রহন না
করলে জেলা প্রশাসন কে ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য পত্র প্রেরণ করা হয়। তারই
ফলশ্রুতিতে বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহোদয়ের নির্দেশে ভ্রাম্যমান আদালত
পরিচালনাকালীন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নিকট ঘটনার সত্যতা উদঘাটিত হয়।
গত ২৬ মে ২০১৬ বৃহস্পতিবার দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সঙ্গীয় এস আই মালেক ও বিপ্লবের নেতৃত্বে পুলিশ ফোর্সসহ ভ্রাম্যমাণ আদালত চলাকালে দেখা যায় মেসার্স সোনালী ট্রেডার্স নামক ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানটি অননুমোদিতভাবে, ফায়ার সার্ভিসের ছাড়পত্রবিহীন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া, রাসায়নিক দ্রব্যাদির ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের লাইসেন্সবিহীন জ্বালানী দ্রব্যাদি( ডিজেল, গ্যাস, পেট্রোল) মজুদ ও বিক্রয় করছে। উপযুক্ত পরিবেশে নির্দিষ্ট পাকা ঘর ব্যতিরেকে এবং প্রয়োজনীয় লাইসেন্স না নিয়ে ব্যবসা করা স্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ব্যাক্তি জীবনের জান ও মালের জন্য হুমকিস্বরুপ যা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর পরিপন্থী এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত কতৃক উক্ত প্রতিষ্ঠানকে ১,০০,০০/=(এক লক্ষ) টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৩ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে কাগজ পত্র সংগ্রহ করার জন্য উক্ত প্রতিষ্ঠানকে ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক পরামর্শও প্রদান করা হয়।
গত ২৬ মে ২০১৬ বৃহস্পতিবার দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সঙ্গীয় এস আই মালেক ও বিপ্লবের নেতৃত্বে পুলিশ ফোর্সসহ ভ্রাম্যমাণ আদালত চলাকালে দেখা যায় মেসার্স সোনালী ট্রেডার্স নামক ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানটি অননুমোদিতভাবে, ফায়ার সার্ভিসের ছাড়পত্রবিহীন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া, রাসায়নিক দ্রব্যাদির ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের লাইসেন্সবিহীন জ্বালানী দ্রব্যাদি( ডিজেল, গ্যাস, পেট্রোল) মজুদ ও বিক্রয় করছে। উপযুক্ত পরিবেশে নির্দিষ্ট পাকা ঘর ব্যতিরেকে এবং প্রয়োজনীয় লাইসেন্স না নিয়ে ব্যবসা করা স্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ব্যাক্তি জীবনের জান ও মালের জন্য হুমকিস্বরুপ যা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর পরিপন্থী এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত কতৃক উক্ত প্রতিষ্ঠানকে ১,০০,০০/=(এক লক্ষ) টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৩ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে কাগজ পত্র সংগ্রহ করার জন্য উক্ত প্রতিষ্ঠানকে ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক পরামর্শও প্রদান করা হয়।