মোবাইল কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ খবরসমূহ
![]() |
2016-11-04 - নাটোর জেলার সদর উপজেলার তেবাড়িয়া ইউনিয়নের চন্দ্রকলা ও কাফুরিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর দক্ষিনপাড়া গ্রামে বন্য পাখি রক্ষার অভিযান
আজ (০৪ নভেম্বর ২০১৬)সকালে সাংবাদিক জনাব বুলবুল আহমেদ এর প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে তেবাড়িয়া ইউনিয়নের চন্দ্রকলা ও কাফুরিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর দক্ষিনপাড়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করা হয় । চন্দ্রকলা গ্রামে অভিযানকালে বক শিকারীরা ২টি শিকারী বকসহ ৬টি বক ও পাখি শিকার করার সরঞ্জামাদি রেখে পালিয়ে যায় । জব্দকৃত বকগুলো ঘটনাস্থলে অবমুক্ত করা হয় এবং পাখি শিকার করার সরঞ্জামাদি ধ্বংস করা হয় । পরে কাফুরিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর দক্ষিনপাড়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে বিবাদী মোঃ শরীফুল ইসলাম(২৭),পিতা- মোঃ বদরুজ্জামান, সাং চাঁদপুর দক্ষিনপাড়া, নাটোর সদর এর বসতঘর হতে ২টি শিকারী পাখি (ঘুঘু ও ডাহুক),বিপুল পরিমান পাখি ধরার সরঞ্জামাদি ও নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জাল জব্দ করা হয় ।শিকারী পাখি সংরক্ষণ ও পাখি ধরার সরঞ্জামাদি সংরক্ষণ করার অপরাধে মোঃ শরীফুল ইসলাম (২৭) কে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয় এবং জব্দকৃত পাখি ধরার সরঞ্জামাদি ঘটনাস্থলে ধ্বংস করা হয় । পরে জব্দকৃত ২টি শিকারী পাখি (ঘুঘু ও ডাহুক) নাটোর সদর উপজেলাস্থ অভয়ারণ্যে অবমুক্ত করা হয়
|
![]() |
2016-11-03 - পাটের ব্যাগ ব্যবহার না করায় চার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
খাদ্য শস্য বিক্রিতে পাটের ব্যাগ ব্যবহার না করার দায়ে কিশোরগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকার চার ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। আজ ০৩ নভেম্বর ২০১৬ খ্রি. বৃহষ্পতিবার মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে পাটজাত মোড়ক ব্যতীত পণ্য বিক্রয়, বিতরণ ও সরবরাহের দায়ে চার ব্যবসায়ীকে পঁিচশ হাজার টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তরফদার মোঃ আক্তার জামীল। কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের রামপুর বাজারের আক্কাস স্টোর ও তৌহিদ স্টোর এবং নগুয়া বটতলার হান্নান স্টোর ও মারিয়া খিলপাড়ার আকিমউদ্দিন স্টোরে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালায় । প্রতিষ্ঠান চারটিতে পাটজাত মোড়ক ব্যতীত পণ্য পাওয়া যায়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তরফদার মোঃ আক্তার জামীল হান্নান স্টোরকে দশ হাজার টাকা এবং আক্কাস স্টোর, তৌহিদ স্টোর ও আকিমউদ্দিন স্টোর প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা করে সর্বমোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
|
![]() |
2016-10-28 - ময়মনসিংহ জেলায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন-২০০৯ এর উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
আজ ২৮/১০/২০১৬খ্রিঃ তারিখ ময়মনসিংহ জেলার সদর উপজেলার চরপাড়া নামক স্থানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন-২০০৯ এর উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। উক্ত আইনের ৫১ ধারায় ০১টি মামলায় ৬,০০০/- টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
|
![]() |
2016-10-28 - ময়মনসিংহ জেলায় অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রন আইন-১৯৫৬ এর উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
আজ ২৮/১০/২০১৬খ্রিঃ তারিখ ময়মনসিংহ জেলার সদর উপজেলার চরপাড়া নামক স্থানে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রন আইন-১৯৫৬ এর উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। উক্ত আইনের ২(ক) ধারায় ০১টি মামলায় ৫,০০০/- টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
|
![]() |
2016-10-28 - ময়মনসিংহ জেলায় পরিবেশ সংরক্ষন আইন-১৯৯৫ এর উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
আজ ২৮/১০/২০১৬খ্রিঃ তারিখ ময়মনসিংহ জেলার সদর উপজেলার চরপাড়া নামক স্থানে পরিবেশ সংরক্ষন আইন-১৯৯৫ এর উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। উক্ত আইনের ৬(খ) ধারায় ০১টি মামলায় ২,০০০/- টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
|
![]() |
2016-10-25 - মুন্সীগঞ্জে ড্রেজারে অবৈধ বালু আনলোড বন্ধ
মুন্সীগঞ্জ সদরের বাগবাড়ি ও মালিরপাথর এলাকায় ধলেশ্বরী নদীর রক্ষা বাঁধ ঘেষে যুবলীগ নেতাসহ দুই ব্যক্তির ড্রেজারে অবৈধভাবে বালু আনলোড বন্ধ করে দিয়েছে জেলা প্রশাসন।জেলা প্রশাসনের নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে পৃথক দুটি স্থানে ধলেশ্বরী রক্ষা বাঁধে অভিযান চালিয়ে ড্রেজারের মাধ্যমে অবৈধ বালু আনলোড বন্ধ করে দেয়।এ সময় দুটি আনলোড ড্রেজার জব্দ করা হয় ও তিন জনকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।মুন্সীগঞ্জের যত্রতত্র এসব ড্রেজারের পাইপ সাধারণ জনগনের চলাচলের রাস্তার উপর ও রাস্তার পাশ দিয়ে স্থাপন করে নদী হতে বালু উত্তোলনের ফলে শহর রক্ষা বাধ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে এবং প্রতিনিয়ত যানবাহন ও মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৪ টার দিকে শহরের উপকন্ঠ মুক্তারপুর বাগবাড়ি এলাকায় ও মুক্তারপুর ষষ্ঠ বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সেতুর নিচে অপর আরেক ব্যক্তির অবৈধ বালু আনলোড বন্ধ করে দেয় জেলা প্রশাসন।
|
![]() |
2016-10-22 - ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণ
ইলিশ সম্পদ সংরক্ষন করার জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় । কোর্ট পরিচলনা কালে 350মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয় ।যার মূল্য 7000/-টাকা । মোবাইল কোট শেষে জব্দকৃত কারেন্ট জাল পুরে ফেলা হয় ।
|
![]() |
2016-10-22 - অনুশোচনা যখন শাস্তিকে ছাড়িয়ে যায়...
অক্টোবর মাস। মা ইলিশ রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয়ে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেটগন যখন রাত্রি দিনের হিসেব ভুলে জলে স্থলে নিরন্তর অভিযান চালাচ্ছে, তখন চাঁদপুরের সফরমালী ইউনিয়নের ছোট্ট নির্জন খালের উপর এক ডিঙ্গি নৌকায় বসে সত্তর বছরের এক বৃদ্ধ মনে মনে রুপালি ইলিশের স্বপ্ন দেখছিল। আপন মনে আব্দুল কাশেম একটি বাচ্চা ছেলেকে নিয়ে মৃতপ্রায় একটি খালের উপর নৌকায় বসে অতি আদরের জিনিসখানি ভাঁজ করে রাখছে। গুছিয়ে রাখছে তার পরম যত্নে, প্রিয় জালখানি (কারেন্ট জাল), অভিযানের (মাছ ধরা) পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে। রাতে পদ্মায় নামতে হবে, আনতে হবে ঘরে রুপালি ইলিশ। আমার সেদিনের দায়িত্ব ছিল স্থলে। পথ ঘাট, হাট, বাজার কোথাও মা ইলিশের কেনাবেচা হচ্ছে কিনা, কেউ পরিবহন করছে কিনা, তাই দেখতে হবে। পাহারা দিতে হবে সেই সকল পথগুলো যে পথগুলো দিয়ে অবৈধ মাছ পাচার হয়। যথারীতি সঙ্গীয় ফোর্সসহ অলি গলি চষে বেড়াচ্ছি। হঠাৎ আমাদের মাইক্রোবাসটি সেই খালের পাশের রাস্তায় গিয়ে ব্রেক কষলো। গাড়ী থামার সাথে সাথে মৎস্য অফিসারসহ ফোর্সের সবাই তুরুকের গতিতে নেমে গেল তাদের ধরতে। আমি শুধু এক ঝলক বৃদ্ধের চোখটা দেখলাম। মুহূর্তে তার চেহারায় সর্বহারার ছাপ দেখতে পেলাম। কি করুন সেই চাহনি! তার কষ্ট যেন মুহূর্তে আমাকে ছুঁয়ে গেল। ততক্ষণে সে খালে ঝাঁপিয়ে পড়ল তার নাতিকে নিয়ে। খালের উপর একটা মাত্র বাঁশ দিয়ে সাকু তৈরি করা। বুট জুতা দিয়ে পার হওয়া খুবই কষ্টকর। তবু পুলিশের কনস্টেবলগন তা পার হয়ে সেই লোকটিকে ধরতে সক্ষম হলেন এবং আমার কাছে হাজির করলেন। নাতিটিকে ধরা গেলনা। ও পালিয়ে গেল। অপরাধতো সে করেছে, অপরাধীও ধৃত। এবার আমার পালা। সাজাতো দিতেই হবে। মৎস্য আইন বড় কড়া। মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষন আইন, ১৯৫০ এর ৪ক (১) বিধান অনুযায়ী কারেন্ট জাল মজুদ, বহন, পরিবহন করা, অধিকারী হওয়া কিংবা ব্যবহার করা যাবে না। করলে, ৫(২) অনুযায়ী অনূন্য তিন বছরের জেল এবং সাথে অর্থদণ্ডও প্রদান করিতে হবে যা এই আদালতের এখতিয়ার বহির্ভূত। অর্থাৎ নিয়মিত মামলা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আদেশ দিতে হবে। অসংখ্য অপরাধ প্রতিনিয়ত আমাদের চারপাশে এসব আকাশ পাতাল যখন ভাবছি তখন হঠাৎ সম্বিত ফিরে পেলাম, দেখি সেই বৃদ্ধ আমার পা জড়ায়ে হাউ মাউ করে কাঁদছে। আমি দ্রুত সরে এসে উনাকে উঠতে বললাম এবং কাঁদতে বারন করলাম। ততক্ষণে সাড়া গ্রামের লোক জড়ো হয়ে গেছে। সতর্ক দৃষ্টিতে পরিস্থিতি আঁচ করে নিলাম। উপস্থিত জনতার মন পরখ করে নিলাম এবং বুঝতে পারলাম পরিস্থিতি অনুকুলেই আছে। অসংখ্য দৃষ্টি আমার উপর। কি করি আমি তাই দেখবে। এবারে আমি ভাল করে করণীয় ভেবে নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম কেন তিনি এই কাজ করেছে, আইনত নিষেধ থাকা সত্বেও। লোকটির কথায় এবং তার সমর্থনে আসা শতাধিক লোকের ভাস্যমতে যা বোঝা গেল তা হলো লোকটি নিতান্তই সৎ, গরীব ও সরল প্রকৃতির লোক। তিনি পুর্বে ঐ ইউনিয়েনের মেম্বারও ছিলেন। ঘরে তার অসুস্থ স্ত্রী এবং সে পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তার ছেলে মারা গিয়েছে। পরিবারে সে, তার শয্যাশায়ী স্ত্রী, তার পুত্রবধু এবং পাঁচ বছরের সেই নাতী। সে শুধু হাউ মাউ করে চিৎকার করছে আর বলছে যে, সে না বুঝে করে ফেলেছে, আর কোনদিন করবেনা, এবং বারংবার ক্ষমা চাইছে। উপস্থিত শতাধিক লোকও তার পক্ষে এবারের মতো ক্ষমা চাইছে আর বলছে তার পরিবারটি ধ্বংস হয়ে যাবে তার কিছু হলে। ঐ এলাকার মেম্বার এসে উপস্থিত হলেন। এবার আমি আমার বক্তব্য উপস্থাপন করলাম। তাদেরকে তার কৃত অপরাধ এর তীব্রতা এবং দেশ ও জাতির কি পরিমান ক্ষতি হচ্ছে এই কারেন্ট জাল ব্যবহার করাতে, মা ইলিশ ধরার ফলে যে প্রকারান্তরে তারা (জেলে কমিউনিটি) নিজেরাই বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে, দেশর ক্ষতি হচ্ছে, এসব বোঝালাম। এই সময়ে কেন মা ইলিশ ধরা বন্ধ করা হয়েছে, এতে কিভাবে আমরা উপকৃত হব, সবকিছু বললাম। এতগুলো মানুষ একটা কথা না বলে আমার কথা শুনলেন। এবার আমি বললাম আপনারা যে উনাকে ছেড়ে দিতে বলছেন, এটা আমি কিভাবে করবো আপনারাই বলেন। সমস্ত গ্রামের মানুষের পক্ষে মেম্বার আমাকে বলল, এ কথা সত্য যে আমাদেরকে এই সময়ে মা ইলিশ ধরতে বারন করা হয়েছে এবং কারেন্ট জাল ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছে, তবু আমরা করি, কারন আমরা জেলে। তবে আজ আমরা আপনাকে কথা দিলাম আমরা এই মৌসুমে নিষিদ্ধ সময় শেষ না হওয়া পর্যন্ত নদীতে নামবো না। আপনাদের এই এলাকা অন্ততপক্ষে আর পাহারা দিতে হবে না শুধু ওকে ছেড়ে দিন। আমি সার্বিক বিবেচনায় অপরাধ সংগঠিত এবং উদ্ঘাটিত হওয়ার পরও অপরাধীকে ছেড়ে দিয়ে চলে এলাম। তার জাল পুড়িয়ে দেওয়া হলো। বিজ্ঞ ম্যজিস্ট্রেটগন হয়তো আমার উপর দায়িত্ব অবহেলার আরোপ আনতে পারেন কিন্তু সত্যিকার অর্থে সেদিন আমি তাঁকে ছেড়ে দিয়েই বেশী স্বস্তি পেয়েছিলাম। সেটিই আমার ন্যায় বিচার মনে হয়েছে সেই পরিস্থিতিতে। মনে হয়েছে একটি অপরাধীকে ছেড়ে দিলে যদি আরো অনেকগুলো সম্ভাব্য অপরাধ নিয়ন্ত্রণ হয়, যদি আরো অনেকগুলো অপরাধী নিরপরাধী হয়ে যায়, তবে সেটা কি বেশী ভালো নয়? সেটিই কি আমাদের কাম্য নয়? বাস্তবিক কোনটা ন্যায় বিচার তার ভার আপনাদের উপর। ** এরপর আমি বহুবার ঐ এলাকা টহল দিয়েছি। কোন জেলে নৌকা নদীতে নামতে দেখিনি।
|
![]() |
2016-10-21 - ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণ
ইলিশ সম্পদ রক্ষার জন্য মোবাইল কোট পরিচলনা করা হয় । মোবাইল মোর্ট পরিচলনা শেষে 2400 মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয় । জব্দকৃত কারেন্ট জাল যার মূল্য 48000/- টাকা । মোবাইল কোট পরিচলনা শেষে জব্দকৃত জাল পুরে ফেলা হয় ।
|
![]() |
2016-10-21 - ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণ
ইলিশ সম্পদ রক্ষার জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় । কোর্ট পরিচালনা শেষে 2400 মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয় । জব্দকৃত কারেন্ট জালের মূল্য 48000/- টাকা । জব্দকৃত জাল কোর্ট শেষে পুরে ফেলা হয় ।
|