মোবাইল কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ খবরসমূহ
![]() |
2016-11-24 - বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ
রাত ১.৩০টা।প্রশাসনের কার্যক্রমের কারণে দিনের বেলায় বিয়ের আয়োজন করেনি। সত্যি অবাক হলাম তাদের কার্যক্রম দেখে। মাত্র ১৩ বছরের মেয়ে,স্বচ্ছল পরিবার শুধু অসচেতনতাই দায়ী। আলপনার বাবা মা কথা দিয়েছে ১৮ বছরের আগে বিয়ে দিবেনা এবং তাদের কে ফলোআপে রাখা হয়েছে।
|
![]() |
2016-11-23 - সিলেটের গোলাপগঞ্জে পাহাড়-টিলা কাটার দায়ে পরিবেশ আইনে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
আজ ২৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখ গোলাপগঞ্জের ঢাকা দক্ষিণ ইউনিয়নের রায়গড় নামক স্থান হতে টিলা কেটে পুকুর ভরাট করার অপরাধে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ৬খ ধারা অনুযায়ী পাহাড়/টিলা কাটার অপরাধে ১৫/১(৪) ধারায় দুইজনকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। দন্ডপ্রাপ্তরা হল রায়গড়, ঢাকা দক্ষিণ নিবাসী জয়নাল মিয়া(৩৫) ও কালন মিয়াা(৪৫)। জয়নাল মিয়া মাটি কাটার মূল হোতা। সে ভাইয়ের জমিতে পুকুর ভরাট করার জন্য রাজু নামের এক ব্যাক্তিকে কন্ট্রাক্ট দেয়। আর কালন মিয়া টিলা কাটার মাটি পরিবহন কাজে তাকে সহযোগিতা করে। কালন মিয়া পেশায় ট্রাক্টর ড্রাইভার। রাজুকে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি তবে তাকে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ কে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গোপনসূত্রের ভিত্তিতে খবর পেয়ে গোলাপঞ্জ মডেল থানার পুলিশ বাহিনীর সহযোগিতায় এ অভিযান পরিচালনা করেন গোলাপগঞ্জ উপজেলার নব নিযুক্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন। গোলাপগঞ্জ ছোট ছোট পাহাড় ও টিলার জন্য প্রখ্যাত। এ এলাকার পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য এসব পাহাড়/ টিলা সংরক্ষণ করা জরুরী। তাই এ কাজে জড়িতদের বিরূদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার লক্ষে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জানান। তিনি পুলিশ বাহিনী, ভূমি অফিসের ইউনিয়ন পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সজাগ দৃষ্টি রাখার নির্দেশ দেন। ইউপি চেয়াারম্যান ও মেম্বারদের এ ব্যাপারে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার অনুরোধ করেন।
|
![]() |
2016-11-22 - হোটেলে ৮০০০/- অর্থ দন্ড।
নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলা সদরে অবস্থিত পূর্বধলা বড় বাজারে বিকাশের হোটেলে রাস্তার পার্শ্বে খোলা বাশি খাবার পরিবেশন এবং বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে সংরক্ষনের অপরাধে বিকাশকে নগদ ৮০০০/- (আট হাজার) টাকা নগদ অর্থ দন্ড করেন জনাব মাসুদা আক্তার, বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি), পূর্বধলা, নেত্রকোণা।
|
![]() |
2016-11-20 - বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগে আবারও মোবাইল কোর্টের অভিযান
আজ জ্বিনতলা মল্লিকপাড়া, চুয়াডাঙ্গা সদর, চুয়াডাঙ্গায় বিকাল ৪ টার সময় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। বিদ্যুৎ চুরির বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট অভিযান চলবেই। কারণ সরকার রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং জনগণ প্রতারণা করার সুযোগ পাচ্ছে।
|
![]() |
2016-11-20 - বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগে আবারও মোবাইল কোর্টের অভিযান
আজ জ্বিনতলা মল্লিকপাড়া, চুয়াডাঙ্গা সদর, চুয়াডাঙ্গায় বিকাল ৪ টার সময় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। বিদ্যুৎ চুরির বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট অভিযান চলবেই। কারণ সরকার রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং জনগণ প্রতারণা করার সুযোগ পাচ্ছে।
|
![]() |
2016-11-20 - খুলনা মহানগরীর ফার্মেসীগুলোতে মেয়াদোত্তীর্ণ, ভেজাল ও ফিজিশিয়ান স্যাম্পলের ঔষধ বিক্রি
হাসান ফার্মেসীকে ১লক্ষ টাকা অর্থদন্ড এবং ১অভিযুক্তকে ০২ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ডঃ হেরাজ মার্কেটে অবস্থিত হাসান ফার্মেসী একজন ক্রেতার নিকট মেয়াদ উত্তীর্ণ ৬০ পিস মেভিরিন এসআর ট্যাবলেট বিক্রি করেছিল। একটি ট্যাবলেট খেয়ে তার মায়ের পেটে ব্যাথা শুরু হয়। পরবর্তীতে দেখা যায় সবগুলো ট্যাবলেট ছিল মেয়াদ উত্তীর্ণ এবং প্রতিটি ট্যাবলেট ছিল দুই পিস করে কাটা পাতা। এগুলো ছিল সব ফিজিশিয়ান স্যাম্পল যার ৪ মাস আগে মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। আজ বিকালে এ ফার্মেসীতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা এ অপরাধের সত্যতা উদঘাটন করা হয়। এছাড়াও ঔষধ প্রশাসনের রেজিস্ট্রেশন বিহীন বিভিন্ন বিদেশী ঔষধ জব্দ করা হয়। এসকল অপরাধে হাসান ফার্মেসীর মোঃ সিরাজুল ইসলামকে ১ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড এবং ০২ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। তাৎক্ষণিকভাবে অর্থদন্ড আদায় করা হয় এবং কারাদন্ড কার্যকর করা হয়। জেলা প্রশাসন খুলনার এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এ মোবাইল কোর্টে জনাব মাহমুদ হোসেন, ড্রাগ সুপার খুলনা এবং র্যাব-৬ খুলনার সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য হাসান ফার্মেসী খুলনা শহরের অন্যতম বড় এবং পরিচিত ফার্মেসী, সারাক্ষণ এখানে ২০ থেকে ৩০জন ক্রেতার ভীর থাকে। সুতরাং তাদের ঔষধ বিক্রির কার্যক্রমে এতটা অস্বচ্ছতা খুবই উদ্বেগজনক।
|
![]() |
2016-11-18 - খুলনায় অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান
বিআরটিএ রেজিস্ট্রেশন, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ইনসুরেন্স, ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া বাস চালানোর অপরাধে খুলনা নগর পরিবহণের তিনটি বাস (স্থানীয়দের ভাষায় মুড়ির টিন)কে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া অনুমোদিত ৪জন যাত্রীর স্থলে ৬ জন যাত্রী বহণ করার অপরাধে ২০ টি মাহিন্দ্রা চালকে মোট ১১২০০ টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়। বেলা ১১ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এ মোবাইল কোর্টে বিআরটিএ খুলনা সার্কেলের সহকারী পরিচালক কামরুল হাসান ও এপবিএন খুলনার সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
|
![]() |
2016-11-16 - ঔষধ(ড্রাগস) আইন,১৯৪০ এর উপ পরিচালিত মোবাইল কোর্ট
আজ 16-11-2016 তারিখ নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলাধীন খানেপুর বাজার, ঘোড়াশাল পৌরসভা, পলাশ। নরসিংদী স্থানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে পূর্বাহ্নে 11:35 ঘটিকায় আব্দুল হালিম, পিতা: মৃত হারিছুল হক, বয়স: ৩২ বছর, ঠিকানা: খানেপুর বাজার, ঘোড়াশাল পৌরসভা, পলাশ, নরসিংদী, নরসিংদী , কর্তৃক অপরাধ সংঘটনের সময় হাতে নাতে ধৃত হন। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে জনাব হুমায়রা আফরোজ, ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক, নরসিংদী, ঔষধ(ড্রাগ) আইন, ১৯৪০-এর ১৮ ধারায় লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই যে, আব্দুল হালিম, খানেপুর বাজার, ঘোড়াশাল পৌরসভা, পলাশ। নরসিংদী স্থানে কোন ব্যক্তি বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি- ক) বর্ণিত ঔষধ বিক্রির জন্য মজুদ বা প্রদর্শন বা বণ্টন করার অপরাধ অ) গুণগত মান সম্পন্ন নয় এমন ঔষধ আ) যে কোন মিস ব্রান্ডেড ঔষধ ই) লেবেল বা পাত্র নির্ধারিত উপায়ে অপ্রদর্শিত ঔষধ যা ঔষধ(ড্রাগ) আইন, ১৯৪০-এর ১৮ ধারার লঙ্ঘন ও ২৭ ধারায় দণ্ডনীয় অপরাধ । উক্ত অপরাধ আমার সামনে সংঘটিত হওয়ায় ঘটনাস্থল থেকে আসামিকে তৎক্ষণাৎ আটক করি, মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯–এর ৬(১) ধারা মোতাবেক অপরাধ আমলে গ্রহণ করে ৭(১) ধারার বিধানমতে আসামি আব্দুল হালিম এর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করি । উক্ত অভিযোগ তাকে পড়ে শোনালে ও বুঝিয়ে দিলে তার দোষ স্বীকার করেন। উক্ত আইনের ৭(২) ধারা মোতাবেক অভিযুক্ত ব্যক্তির দোষ স্বীকারোক্তি লিপিবদ্ধ করি এবং তাকে ও উপস্থিত সাক্ষীদ্বয়ের স্বাক্ষর গ্রহণ করি। আসামি আব্দুল হালিম দোষ স্বীকার করায় তাকে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯-এর ৭(২) ধারার বিধানমতে ঔষধ(ড্রাগ) আইন, ১৯৪০-এর ২৭ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে 10000 টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হলো। আসামি অর্থদণ্ড নগদ পরিশোধ করেন, যার রশিদ নম্বর-00289386, তারিখ- 16-11-2016।
|
![]() |
2016-11-16 - বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগে মোবাইল কোর্টের অভিযান
দন্ডবিধি অনুসারে চোরের সংজ্ঞা বিভিন্ন রকম। এদেশে বিদ্যুৎ চুরি করার ফলে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকা নয় কোটি কোটি টাকার আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। চুয়াডাঙ্গার সহকারী প্রকৌশলী খুব বিচক্ষণ ও কর্মঠ ব্যক্তি। যার সহযোগিতায় বিদ্যুৎ আইন-১৯১০ অনুসারে অনেকগুলো মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। আজ ৪ টি বাসায় বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগে মিটার চেক করা হয়। প্রতিটা বাসায় বিদ্যুৎ চুরির সত্যতা পাওয়া যায় এবং তারা স্বীকার করেন আদালতের নিকট। মোট ৩৫ হাজার ৫০০ শত টাকা জরিমানা করা হয়।
|
![]() |
2016-11-16 - ঔষধ (ড্রাগস) আইন, ১৯৪০ মোতাবেক মোবাইল কোর্ট
আজ আনুমানিক বেলা ১২ঃ০০ ঘটিকার সময় পলাশ উপজেলার জিনারদী ইউনিয়নের চরনগর্দী বাজারে জনৈক লিটন মিয়ার ঔষধের দোকানে আকষ্মিক মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এই সময় জনাব হুমায়রা আফরোজ, ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক,ঔষধ প্রশাসন, নরসিংদী উক্ত ওউষধের দোকানে বেশ কিছু আনরেজিস্ট্রাড ও মেয়াদ ঊর্ত্তীণ ঔষধ পান। বর্ণিত বিষয়ে ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক প্রসিকিউশন প্রদান করে। বিষয়টি মোবাইল কোর্টের তফসিল ভুক্ত হওয়ায় ঔষধ (ড্রাগস) আইন, ১৯৪০ এর ২৭ ধারা মোতাবেক =২০০০/=(দুই হাজার) টাকা অর্থ দন্ড অনাদায়ে ৭(সাত) দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। জরিমানার টাকা তাৎক্ষনিক পরিশোধ করায় তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
|