মোবাইল কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ খবরসমূহ
2017-02-13 - “প্রতারক”
উপজেলা প্রশাসন শাজাহানপুর (বগুড়া): বগুড়া জেলার শাজাহানপুর উপজেলাধীন জামাদার পুকুর এলাকায় স্থানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে মোঃ আজিজুল হক, পিতা: মোঃ নুরুল ইসলাম, বয়স: ৪৫ বছর, ঠিকানা: গ্রাম- জামাদার পুকুর, ডাক- গোহাইল, থানা- শাজাহানপুর, জেলা- বগুড়া। কর্তৃক অপরাধ সংঘটনের সময় হাতে নাতে ধৃত হন। আসামি মোঃ আজিজুল হক দোষ স্বীকার করায় তাকে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯-এর ৭(২) ধারার বিধানমতে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ৫১ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে 30000 টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হলো। ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই যে, মোঃ আজিজুল হক জামাদার পুকুর এলাকায় স্থানে মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করার অপরাধ যা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ৫১ ধারার লঙ্ঘন ও ৫১ ধারায় দণ্ডনীয় অপরাধ । ঘটনাস্থল থেকে আসামিকে তৎক্ষণাৎ আটক করি, মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯–এর ৬(১) ধারা মোতাবেক অপরাধ আমলে গ্রহণ করে ৭(১) ধারার বিধানমতে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন । আসামি মোঃ আজিজুল হক দোষ স্বীকার করায় তাকে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯-এর ৭(২) ধারার বিধানমতে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ৫১ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে 30000 টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হলো।
|
2017-02-13 - “বাল্য বিবাহ”
উপজেলা প্রশাসন শাজাহানপুর (বগুড়া): “বাল্য বিবাহ” আবারো বাল্য বিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেলো ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী তাছলিমা আক্তার। আবারো বাল্য বিয়ের হাত থেকে বেজোড়া দক্ষিণ পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী তাছলিমা আক্তারকে রক্ষা করলেন উপজেলা প্রশাসন, শাজাহানপুর, বগুড়া। বেজোড়া দক্ষিণ পাড়ার মৃত: আনার আলী সরকার এর মেয়ে তাছলিমা আক্তারের বাল্য বিবাহের অনুষ্ঠান চলাকালিন সময়ে জনাব এস.এম.জাকির হোসেন, সহকারী কমিশনার(ভূমি) মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজক হিসেবে মেয়ের খালুকে আটক করেন এবং বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন ১৯২৯ এর ৬ ধারা অনুযায়ী ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
|
2017-02-13 - “মাদকাসক্ত”
উপজেলা প্রশাসন শাজাহানপুর (বগুড়া) : “মাদকাসক্ত” বগুড়া জেলার শাজাহানপুর উপজেলার দুবলাগাড়ী বাজার স্থানে অভিযুক্ত মোঃ সাজু , পিতা : মোঃ আজাহার আলী, বয়স: ২৫ বছর , পেশা- : রাজ মিস্ত্রী, ঠিকানা (পূর্ণাঙ্গ) : গ্রাম- শাহনগর, ডাক-কামার পাড়া, থানা- শাজাহানপুর, জেলা- বগুড়া ও বগুড়া জেলার শাজাহানপুর উপজেলার বনানী এলাকায় অভিযুক্ত মোঃ রেজাউল শেখ, পিতা : মৃত- শেখ কবির, বয়স- আনুমানিক: ৪০ বছর , পেশা- : সি, এন, জি চালক, ঠিকানা (পূর্ণাঙ্গ) : গ্রাম- গন্ডগ্রাম, ডাক- বনানী, থানা- শাজাহানপুর, জেলা- বগুড়া। কর্তৃক অপরাধ সংঘটনের সময় হাতে-নাতে ধৃত হন, যা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০-এর ২৬ ধারার শাস্তিযোগ্য অপরাধ।। মোবাইল কোর্টে দু জনকেই ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জনাব মোঃ শাফিউল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, শাজাহানপুর, বগুড়া ভ্রাম্যমাণ আদালতে এ দণ্ডাদেশ দেন।
|
2017-02-11 - “প্রতারক”
উপজেলা প্রশাসন শাজাহানপুর (বগুড়া): “প্রতারক” দি ইসলামিয়া চিকিৎসালয় নামে ফার্মেসির মালিক ডা. মোঃ ইছরাফিল হোসেন, বগুড়া, শাজাহানপুর উপজেলাধীন খরনা ইউনিয়নের টেংগা মাগুর বাজারে অবস্থিত। উক্ত ফার্মেসিতে হোমিও চিকিৎসার কথা বলে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতারনা করে আসছিলেন। এলাকার যুব সমাজকে মাদকে আসক্ত করে যুব সমাজকে ধংশের মূখে ঠেলে দিয়েছিন।দি ইসলামিয়া চিকিৎসালয় থেকে ২১৬০ বোতল নকল ও নেশা জাতীয় ঔষুধ জব্দ করা হয়। নকল এবং নেশা জাতীয় ঔষুধ গুলো রাজধানী হোমিও ল্যবরেটরী এর নাম উল্লেখ থাকলেও যে রেজিষ্ট্রেশন নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে (H-019) সেটি ভুয়া। ঔষুধ প্রশাসনের ওয়েব সাইটে সাচ করে দেখা যায় রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরীর প্রকৃত রেজিষ্ট্রেশন নম্বর হচ্ছে (H-২৩)।তাছাড়া রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরী লাইকোডিয়াম এবং এস্টেনাইট নামে কোন প্রোডাক্ট নেই। ঔষুধ গুলোর মোড়কের গায়ে কোন খুচরা মূল্য লেখা নেই। বর্ণিত আসামী একজন প্রতারক। যার এ ধরনের ঔষুধ বিক্রি করার কোন লাইসেন্স নেই। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর লাইসেন্স নেয়ার কথা থাকলেও তিনি নেননি কোন ফার্মেসীর লাইসেন্স। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যবসায় জড়িত। পূর্বে একই অপরাধের কারনে দুবার জেল খেটেছেন। স্থানীয় জনতা জানান ইতোমধ্যে তার কাছ থেকে ঔষুধ ক্রয় করে খেয়ে দুজনের মৃত হয়েছে এবং বহু যুবক মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছেন। সার্বিক বিবেচনায় অনিয়ম, জীবনহানি, আর্থিক অপচয়, প্রতারণার দায়ে তাকে ভোক্তা অধিকার আইন ২০০৯ এর ৫১ ধারা অনুযায়ী ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। কিছু নমুনা সংরক্ষন করে অবশিষ্ট ঔষুধ, মেয়াদউত্তীণ ঔষুধ, সরকারি ঔষুধ এবং ডিসপোজন সিরিজ সমূহ উপস্থিত জনতার সামনে ধ্বংস করে দেয়া হয়।
|
2017-02-08 - গাঁজা বহনে ০৬ (ছয়) মাস কারাদন্ড
নেত্রকোণা জেলাধীন বারহাট্টা উপজেলার চন্দ্রপুর গাংপাড়া গ্রামের রাস্তায় জয়নাল মিয়া নামক এক লোককে ২৫০ গ্রাম গাঁজা সহ পাওয়া যায়। জয়নাল মিয়া, চন্দ্রপুর এর কাকুড়া গ্রামের বাসিন্দা । ভ্রাম্যমান আদালত চলাকালে তাকে হাতে নাতে ধরা হয়। এবং স্বীকার করেন তিনি তা বিক্রির উদ্দেশ্যে বহন করছিলেন। তার স্বীকারোক্তি নিয়ে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান তাকে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০ এর ১৯ এর টেবিলের ৩য় কলামের ০৭ (সাত) (ক) উপধারা ৩ ধারার অধীনে অপরাধ করার কারনে জয়নাল মিয়াকে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
|
2017-01-24 - আবাসিক হোটেলে অশ্লীলতার বিরুদ্ধে অভিযান
আজ আবাসিক হোটেল সুন্দরবন এ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন এবং দন্ডবিধি আইন অনুযায়ী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন যথাক্রমে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মতিউর রহমান খান ও মোঃ পারভেজ মল্লিক। ০৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দেয়া হয়। এছাড়া আরো কয়েকটি আবাসিক হোটেলের ফলোআপে দেখা যায় হোটেলগুলোর পরিবেশের অভাবিত উন্নতি সাধিত হয়েছে। ধারাবাহিক মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সাফল্যের স্মারক বহন করছে এ উন্নত পরিবেশ। ম্যাজিস্ট্রেটগণ এ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য মালিকপক্ষকে শুভেচ্ছা জানান ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন।
|
2017-01-20 - সিনেমা অটোগ্রাফিক ১৯১৮এর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা
বাঁশখালী উপজেলাধীন সদর আমিন হাট নামক স্থানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালিন সময়ে সিনেমা অটোগ্রাফিক ব্যবহার করায় অটোগ্রাফিক ১৯১৮এর ৬ ধারা মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকরাহয়। এ সময় নিরজন বিশ্বাস পি:ব্রজেন্দ্র বিশ্বাস সা:কালীপুর. বাঁশখালীকে ১০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
|
2017-01-18 - (৫০)মেডিকেল প্র্র্যাকটিস মোবাইল কোর্ট পরিচালনা
মেডিকেল প্র্যাকটিস এবং মোবাইল কোর্ট সম্পর্কে মানুষের ধারনা খুব পজিটিভ হওয়ায় এ বিষয়ের অবতারনা মোবাইল কোর্ট এর মাধ্যমে মানুষ সচেতন হচ্ছে আবার কিছু মানুষ এড়িয়ে যাচ্ছে সচেতনভাবে। কেননা সচেতন হলে পাছে ক্ষতি হয় এ চিন্তা করে। লোভী মানুষগুলো শিক্ষা গ্রহণ করবেন না এ জানা কথা। সে ক্ষেত্রে মোবাইল কোর্ট মোক্ষম অস্ত্র। মন খারাপ করার মত তথ্য আজ একটি ডায়গোনেস্টিক সেন্টার এ মোবাইল কোর্ট করলে একটিপ্রতিষ্টানের বড় ধরনের গাফিলতি দেখা যায়। ফলে মোবাইল কোর্ট এর মাধ্যমে একটি স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারীকে ১৯৮২এর১৩ (১)ধারায় প্রতিষ্ঠান কে মোট ৩০০০টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে
|
2017-01-17 - আবাসিক হোটেলে অভিযান
সংরক্ষন আইন এবং দন্ডবিধি আইন অনুযায়ী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন যথাক্রমে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মতিউর রহমান খান ও মোঃ পারভেজ মল্লিক। হোটেল দুটিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অবৈধ কর্মে লিপ্ত থাকা ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দেয়া হয়। মোবাইল কোর্টের কার্যক্রম দেখতে এ সময় হোটেলগুলোর নিচে কয়েক হাজার উৎসুক জনতা ভীড় করে।
|
2017-01-17 - ইটপ্রস্তুত ও ভাটাস্থাপন আআইন ২০১৩ এ মোবাইল কোর্ট
মামলানং ০৭/১৭ ইটপ্রস্তুত ও ভাটাস্থাপন আইন ২০১৩ এর ১৪ধারা মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় এক জনকে ২০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
|